খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে দুর্বার আন্দোলন হবে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য দলকে শক্তিশালী করে, জনগণের ঐক্য গড়ে দুর্বার আন্দোলনে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দলের নেতারা জানিয়েছেন, শুধু আইনি প্রক্রিয়ায় খালেদা জিয়ার মুক্তি সম্ভব হবে না। এর জন্য রাজপথের আন্দোলনে যেতে হবে। এজন্য নেতাকর্মীদের প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বুধবার খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে এক মানববন্ধনে বিএনপি নেতারা এসব কথা বলেন। বেলা সাড়ে ১২টা থেকে ১ ঘণ্টার এ কর্মসূচিতে দলটির হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। এ সময় খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, খালেদা জিয়া অসুস্থ। চিকিৎসা পাওয়া তার সাংবিধানিক অধিকার। তা তিনি পাচ্ছেন না। দলের পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়েছে, তাকে তার পছন্দমতো বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক। এই সরকার এটা করছে না। কারণ তারা এটা করতে ভয় পাচ্ছে। তারা মনে করে, দেশনেত্রীকে চিকিৎসার সুযোগ দিলে বোধহয় তারা ক্ষমতা হারাবে।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, 'সময় এসেছে সংগঠনকে শক্তিশালী করে জনগণের দৃঢ় ঐক্য তৈরি করে দুর্বার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশনেত্রীকে মুক্ত করতে সরকারকে বাধ্য করতে হবে। তাই আসুন, জনগণকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হই। দেশনেত্রীর মুক্তি, তার চিকিৎসা নিশ্চিত করা ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার যে লড়াই, সেই লড়াইয়ে অবতীর্ণ হই।'
একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই নির্বাচন বিএনপি প্রত্যাখ্যান করেছে। এটি বাতিল করতে হবে এবং পুনরায় নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। এ সময় তিনি বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে গায়েবি মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, বিএনপির প্রধান দাবি তাদের নেত্রীকে মুক্তি দেওয়া হোক। শুধু চিকিৎসার কারণে তাকে মুক্তি দিতে হবে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ অভিযোগ করেন, এই সরকারের কারণে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের চরম অবনতি ঘটেছে। তাদের এই অবহেলা ও নিষ্ঠুর আচরণের কারণে সবাই উদ্বিগ্ন।
বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ ও সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমের পরিচালনায় মানববন্ধন কর্মসূচিতে সেলিমা রহমান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, এবিএম মোশাররফ হোসেন, শিরিন সুলতানা, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, শামীমুর রহমান শামীম, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, হারুনুর রশীদ, মফিকুল হাসান তৃপ্তি, সেলিম রেজা হাবিব, অধ্যক্ষ সোহরাবউদ্দিন, শফিউল বারী বাবু, হেলেন জেরিন খান, তাবিথ আউয়ালসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বুধবার খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে এক মানববন্ধনে বিএনপি নেতারা এসব কথা বলেন। বেলা সাড়ে ১২টা থেকে ১ ঘণ্টার এ কর্মসূচিতে দলটির হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। এ সময় খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, খালেদা জিয়া অসুস্থ। চিকিৎসা পাওয়া তার সাংবিধানিক অধিকার। তা তিনি পাচ্ছেন না। দলের পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়েছে, তাকে তার পছন্দমতো বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক। এই সরকার এটা করছে না। কারণ তারা এটা করতে ভয় পাচ্ছে। তারা মনে করে, দেশনেত্রীকে চিকিৎসার সুযোগ দিলে বোধহয় তারা ক্ষমতা হারাবে।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, 'সময় এসেছে সংগঠনকে শক্তিশালী করে জনগণের দৃঢ় ঐক্য তৈরি করে দুর্বার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশনেত্রীকে মুক্ত করতে সরকারকে বাধ্য করতে হবে। তাই আসুন, জনগণকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হই। দেশনেত্রীর মুক্তি, তার চিকিৎসা নিশ্চিত করা ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার যে লড়াই, সেই লড়াইয়ে অবতীর্ণ হই।'
একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই নির্বাচন বিএনপি প্রত্যাখ্যান করেছে। এটি বাতিল করতে হবে এবং পুনরায় নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। এ সময় তিনি বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে গায়েবি মামলা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, বিএনপির প্রধান দাবি তাদের নেত্রীকে মুক্তি দেওয়া হোক। শুধু চিকিৎসার কারণে তাকে মুক্তি দিতে হবে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ অভিযোগ করেন, এই সরকারের কারণে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের চরম অবনতি ঘটেছে। তাদের এই অবহেলা ও নিষ্ঠুর আচরণের কারণে সবাই উদ্বিগ্ন।
বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ ও সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমের পরিচালনায় মানববন্ধন কর্মসূচিতে সেলিমা রহমান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, এবিএম মোশাররফ হোসেন, শিরিন সুলতানা, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, শামীমুর রহমান শামীম, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, হারুনুর রশীদ, মফিকুল হাসান তৃপ্তি, সেলিম রেজা হাবিব, অধ্যক্ষ সোহরাবউদ্দিন, শফিউল বারী বাবু, হেলেন জেরিন খান, তাবিথ আউয়ালসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
joss
ReplyDelete